এতে বলা হচ্ছে, ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘রাতের ভোট’ হিসেবে পরিচিত। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার প্রায় পাঁচ মাস হলেও এখন পর্যন্ত রাতের ভোটের সেই কারিগরদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারেনি।ওই নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী ৩০ জেলা প্রশাসক এখনও প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদে বহাল রয়েছেন।২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ এককভাবেই ২৫৮টি আসনে জয়ী বলে নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করে।

এ নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি দেখানো হয় ৮০.২০ শতাংশ। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ পায় মোট ভোটের ৭৪.৪৪ শতাংশ।তৎকালীন নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার তার নির্বাচননামা বইয়ে লিখেছেন, জনগণের কাছে এ নির্বাচন ‘রাতের নির্বাচন’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে।আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা জড়িত থাকলেও রাতের ভোটের নেপথ্যের নায়ক ছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসকরা। তারাই এই নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করেন।